খুঁজুন
বুধবার, ৯ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইল- ২ আসনে আওয়ামীলীগ চায় ধরে রাখতে বিএনপির চেষ্টা পুনরুদ্ধার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৩৬ অপরাহ্ণ
টাঙ্গাইল- ২ আসনে  আওয়ামীলীগ চায় ধরে রাখতে বিএনপির চেষ্টা পুনরুদ্ধার

আব্দুল আলিম:টাঙ্গাইলের-৮ টি আসনের মধ্যে টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি আসন। এ আসনে যে দলের প্রার্থীই নির্বাচিত হন সে দলই ধারাবাহিকভাবে সরকার গঠন করে আসছে।স্বাধীনতার পর থেকে এ আসনে আওয়ামীলীগ,বিএনপি ও জাতীয় পার্টির বিভিন্ন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯১সালে আওয়ামীলীগ প্রার্থী মো. হাতেম আলী তালুকদারকে ১৯ হাজার ২ ভোটের ব্যবধানে, ৭৫ হাজার ৬ ০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন বিএনপির প্রার্থী এড্ভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু। এর আগে চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শামছুল হক তালুকদার ছানু। ১৯৯৬ সালে বিএনপির প্রার্থী এড্ভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টকে হারিয়ে ৭৭হাজার ৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন আওয়ামীলীগের প্রার্থী সাবেক সচিব খন্দকার আসাদুজ্জামান। সে সময় তিনি তৎকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রীর মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্থাপন বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে আবার আওয়ামীলীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামানকে পরাজিত করে ১ লাখ ৫ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়ে বিএনপির প্রার্থী এড্ভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু বিজয়ী হন। সে সময় তিনি বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে জেলে থাকায় তত্বাবধায়ক সরকার বিএনপির এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টুকে অযোগ্য ঘোষনা করলে, মূল প্রতিদদ্ধিতা হয় আওয়ামীলীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামান ও বিএনপির প্রার্থী এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টুর ছোট ভাই তৎকালীন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মধ্যে। এ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৭১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন আওয়ামীলীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামান। বিএনপির প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু পান ১ লাখ ৩ হাজার ৫০৯ ভোট। ২০১৪ সালেরও আওয়ামীলীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামান বিনা প্রতিদ্বদ্ধিতা এমপি হন।

২১আগষ্ট গেনেট হামলা মামলায় বিএনপির সাবেক মন্ত্রী এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় এবারও বিএনপির মনোনীত প্রার্থী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। অপর দিকে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানবীর হাসান (ছোট মনির)। বহুল আলোচিত মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার আসামি এমপি রানাসহ তার ভাইদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে আলোচিত নেতায় পরিনত হন জার্মানি প্রবাসী তানবীর হাসান (ছোট মনির)। সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্র্র্র্যোগ ও বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানে তাকে কাছে পেয়েছেন স্থানীয়রা। এ ব্যপারে ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের যগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান শাহীনুল ইসলাম তরফদার বাদল জানান,ভূঞাপুর-গোপালপুরের মানুষের চাহিদা ও জন সমর্থন বিবেচনা করেই আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথাপোযুক্ত তানবীর হাসান (ছোট মনির)কে মনোনয়ন দিয়েছেন। আওয়ামীলীগ সরকারের গতিশীল উন্নয়ন ও তার কর্মকান্ডের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই তিনি জন গনের মন জয় করে নিয়েছেন। আমরা আশা করছি প্রতিি ভোট কেন্দ্রেই তিনি প্রথম হবেন। তার কোন প্রতিদ্বদ্ধী থাকবে না। নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী তানবীর হাসান (ছোট মনির) বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন।

অপর দিকে বিএপির প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ১৩৯ মামলার বোঝা নিয়ে দীর্ঘ ৬ মাস যাবত কারাগারে রয়েছেন। তার অনুপস্থিতিতে নির্বাচনী কাজ করছেন নেতা কর্মীরা। এ ব্যপারে ভূঞাপুর থানা বিএনপির সভাপতি এড্ভোকেট গোলাম মস্তফা জানান, ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত জেনে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা আমাদের মাঠে দাড়াতে দিচ্ছে না। নির্বাচনী কাজ যাতে না করতে পারি সে জন্য তারা বিভিন্ন ভাবে আমাদের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা-মামলা করছে। প্রকাশ্য দিবালোকে আমাদের পোষ্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে। এ ব্যপারে নির্বাচন কমিশনসহ বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ দিয়েও কোন প্রতিকার পাচ্ছি না। সুষ্ঠ নির্র্বাচন হলে বিএনপি প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন।

আওয়ামীলীগ বিএনপির পাশাপাশি এ আসনে অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন, জাকের পার্টির (গোলাপ ফুল) এনামুল হক মন্জু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের (হাত পাখা) এস,এম,শামছুর রহমান, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের (কুলা) মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কমিউনিষ্ট পার্টির (কাস্তে) মো. জাহিদ হোসেন খান।

টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসনটি ২ টি পৌরসভা ও ১৪ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪২ হাজার ৪২৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৯ জন।

ধলেশ্বরী হাসপাতালে ফ্রি চিকিৎসা সেবা পেল শত শত মানুষ!

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:২৬ অপরাহ্ণ
   
ধলেশ্বরী হাসপাতালে ফ্রি চিকিৎসা সেবা পেল শত শত মানুষ!

নিজস্ব প্রতিবেদক : টাঙ্গাইলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ধলেশ্বরী হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা পেল শত শত মানুষ।

একদিনের এ চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরিক্ষায় ছাড় পেয়েছে ৪০%। ক্ষুদ্র অর্পন ফাউন্ডেশনের কর্মীদের সহযোগিতায় চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম আরো প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।বুধবার (৯ অক্টোবর) সকাল ৯ টা এ চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু হয়েছে।এতে প্রায় পাচ শতাধিক মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।সেবাগ্রহীতা বিলকিস, মরিয়ম, সাত্তার সহ অনেকেই জানান ,ধলেশ্বরী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শহর এলাকায় মাইকিং করেছে। বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান কার্যক্রমে আমরা অভিজ্ঞ ডাক্তারদের চিকিৎসা নিতে পেরেছি। ডাক্তাররা আমাদেরকে যথাযথ সময় দিয়ে আমাদের রোগের কথা জেনে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পেয়ে সন্তুষ্ট।মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকরা হলেন- ধলেশ্বরী হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও জেনারেল সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এ কে এম আব্দুল হামিদ, শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মোঃ রুহুল বারী, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: সিনথিয়া আলী জুঁই, কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা: ফাহাদ বিন জামান,ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. মিশু ও কুমুদিনী মহিলা মেডিকেল হাসপাতালের রেজিস্ট্রার ডা: কে জে মুরাদ।এ বিষয়ে ধলেশ্বরী হাসপাতালের পরিচালক ব্যারিস্টার হাসনাত জামিল বলেন, ধলেশ্বরী হাসপাতালে ফ্রি চিকিৎসা নতুন নয়। আমরা প্রায়ই এ ধরনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা করে থাকি। কিছু পরিমাণ ঔষধও বিনামূল্যে প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়াও বছর ব্যাপি যেকোন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় শতকরা ২০% ছাড় সহ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সেবা পরিচালিত হয়। সবচেয়ে বেশি সুবিধা হচ্ছে চিকিৎসা সেবায় আমরা ২৪ ঘন্টাই সাধারণ মানুষের পাশে আছে ধলেশ্বরী হাসপাতাল।
আজকে কতটুকু সেবা দিতে পেরেছি জানি না, তবে মানুষকে বিনামূল্যে সেবা দিতে পেরে আমার নিজের কাছেও অনেক ভালো লেগেছে। মানুষের ভালোবাসা অর্জনের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কিছু হতে পারেনা বলে আমি বিশ্বাস করি। তাই মানুষের সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা অর্জনে আমাদের এ ধরনের উদ্যোগ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।উল্লেখ্য, বিনামূল্যে চিকিৎসা নিতে টাঙ্গাইলের পৌর শহর ও বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রায় পাচ শতাধিক রোগী এই মেডিকেল ক্যাম্পে সেবা নিতে আসেন।

ভূঞাপুরে চাঞ্চল্যকর মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২:০৪ অপরাহ্ণ
   
ভূঞাপুরে চাঞ্চল্যকর মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ  মিছিল ও মানববন্ধন 

নিজস্ব প্রতিবেদক :টাঙ্গাইলের  ভূঞাপুরে মুসলিম নামের এক যুবক কে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

সোমবার(৮ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় উপজেলার মাটিকাটা বাজারে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে নিহতের পরিবারের সদস্য সহ এলাকার সর্বস্তরের জনগণ অংশ নেয়।এ সময় বক্তব্য রাখেন নিহতের মা, ছোট ভাই এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।বক্তারা বলেন গত ৪ অক্টোবর মুসলিমকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত আসামিদের গ্রেফতার করা হয় নি।খুনিরা বীর দর্পে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুক ব্যাবস্থা নিলে তাদেরকেও কুপিয়ে যখম করবে বলে হুমকি দিচ্ছে।এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।এ সময় তারা ভূঞাপুর টাঙ্গাইল বঙ্গবন্ধু সেতু আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে।বিক্ষুব্ধ জনতা দোষীদের গ্রেফতারের দাবীতে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেয়।এর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা যদি আসামীদের গ্রেফতার না করে তাহলে উত্তরবঙ্গের সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যাবস্থা অচল করতে ঢাকা টাঙ্গাইল বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে তারা অবস্থান করবে এবং তাদের এই কর্মসূচি চলমান থাকবে।এদিকে আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করায় দীর্ঘ ১২ কি.মি.রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়।পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ফাহিমা বিনতে আখতার নিহতের খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতার করার আশ্বাস দেন। অতপর বিক্ষুব্ধ জনতা মানববন্ধন কর্মসূচি প্রত্যাহার করে।ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম বলেন,আপনারা আমাদের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।আসামীদের অতি দ্রুতই গ্রেফতার করা হবে।আমাদের অভিযান চলমান। আমরা সর্বদা আপনাদের পাশে আছি।আপনারা ধৈর্য্য ধারন করুন এবং আমাদের সহযোগিতা করুন।উল্লেখ্য গত ৪ অক্টোবর মাটিকাটা বাজারে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে একটি শালিসি বৈঠক বসা হয়।অনলাইন জুয়া সম্পর্কে এলাকার মাতাব্বরদের ধারনা কম থাকায় মুসলিম নামের যুবক তাদের বুঝিয়ে দিতেই হত্যাকারিরা মুসলিমকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে।

ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতা টুকুর মতবিনিময়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪, ৯:১৭ অপরাহ্ণ
   
ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতা টুকুর মতবিনিময়

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন।

রবিবার(৬অক্টোবর) সন্ধায় ভূঞাপুর প্রেসক্লাব কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক কামাল হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক মামুন সরকার,ফরমান শেখ,রফিকুল ইসলাম রবি,জুলিয়া পারভেজ,আলিম আকন্দ,পৌর বিএনপির সাধারন সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান গিয়াস,পৌর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলু,উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা, প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক,।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি,শাহ- আলম প্রামাণিক, সহ সভাপতি সৈয়দ সরোয়ার সাদী রাজু,ইব্রাহীম ভূইয়া,আব্দুল লতিফ তালুকদার,মুহাইমিনুল ইসলাম হৃদয়,কোরবান আলী তালুকদার,শফিউর রহমান,মাহমুদুল হাসান,আব্দুর রশিদ তালুকদার,নাসির উদ্দীন এবং আব্দুর রশিদ( মেম্বার)।
সমাপনি বক্তব্যে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন,জাতীয়তাবাদী দল বিএন পি সব সময়ই সাংবাদিক বান্ধব।আপনারা ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে অনেক সংবাদই প্রকাশ করতে পারেন নি।আপনারা স্বাধীনভাবে পেশাগত কাজ করবেন আমরা সবসময়ই আপনাদের পাশে থাকবো।