নিজেস্ব প্রতিবেদকুু: টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ১০টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত প্রাথ হবে।মিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসিই) পরীক্ষায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ নেওয়াজ পারভীনের বিরুদ্ধে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠেছে। আর এ জন্য অভিভাবক ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অসন্তোষের ভাব দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ১০ টি কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গত ১৯ নভেম্বর হইতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। চলমান এ পরীক্ষায় থানা থেকে প্রশ্ন উত্তোলন ও বিতরনের দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ নেওয়াজ পারভীন। অভিযোগে জানাযায়, কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর চেয়ে কম প্রশ্নপত্র সরবরাহ, ইবতেদায়ী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ, বিশেষ সুবিধা নিয়ে একই শিক্ষক দিয়ে প্রতি বছর ডিউটি করানো। পরীক্ষার কেন্দ্র ব্যতিত অন্য সকল স্কুল খোলা ও ক্লাশ কার্যক্রম চালু থাকার কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে ওই সকল স্কুলের শিক্ষকরা অলিখিত ছুটি কাটাচ্ছে। আর শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে গিয়ে ক্লাশ না করেই বাড়ি চলে যাচ্ছে। অথচ সামনে তাদের বার্ষিক পরীক্ষা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক অভিভাবক বলেন, অনৈতিক সুবিধা নিয়ে কতিপয় স্কুল ও কোচিং বাণিজ্যে জড়িত শিক্ষকদের সুবিধা দিতেই শিক্ষা কর্মকর্তা নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েছে। একাধিক কর্মকর্তার সমন্বয়ে থানা থেকে প্রশ্নপত্র উত্তোলণ করে বিভিন্ন কেন্দ্র সরবারহ করার কথা থাকলেও সেই নিয়ম তিনি মানছেন না। সময়ের অনেক আগেই তিনি নিজে একা থেকে প্রশ্ন সংগ্রহ করে থাকেন। স্কুলে ক্লাশ হচ্ছে কি না সে দিকে তার কোন নজর নেই।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ নেওয়াজ পারভীন এর সাথে কথা হলে তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘স্কুলগুলোতে শিক্ষক কম থাকায় ওই সকল বিদ্যালয়ে ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছেনা’।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঝোটন চন্দ বলেন, অভিযোগের বিষয় খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে
এটাও চেক করতে পারেন
ভূঞাপুরের শাহিদা আন্তঃ ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড আয়োজিত আন্তঃ ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে ১০০ ও …