নিজস্ব প্রতিবেদক: কৃষি শুমারী ২০১৯ জমির সঠিক তথ্য আড়াল করছে ভূঞাপুরে কৃষকরা।এতে করে কৃষি শুমারীর আসল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য যথাযথ প্রচার ও গণসচেতনদার অভাবে সরকারের উদ্দেশ্য ব্যহত হচ্ছে।
জানা যায়, সারা দেশের ন্যায় টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে গত ৯ জুন থেকে ১৯৯জন গণনাকারী ৩০জন সুপারভাইজার ৪জন জোনাল অফিসার নিয়োগের মাধ্যমে কৃষি শুমারী শুরু হয় যা শেষ হবে ২০ জুন। এতে ৪টি জোনে ভাগ করে ইউনিয়ন পর্যায়ে ২৪০ খানা প্রতি একজন, পৌর এলাকায় প্রতি ৩শ খানায় ১জন গণনাকারী এবং ৬থেকে ৭জন গণনাকারীর জন্য ১জন সুপারভাইজার এ কাজে তদারকি করছে। কৃষকের সচেতনতার অভাবে তথ্য সংগ্রহকারীগণ সঠিক তথ্য পাচ্ছে না বা কৃষক তাদের তথ্য দিতে অনিহা প্রকাশ করছে বলে জানায় বিভিন্ন গণনাকারী। এছাড়া গণনাকারীরা এক জায়গায় বসে একাধিক বাড়ির তথ্য সংগ্রহ করছে। এদিকে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান জানান, কৃষির আদি অন্ত কৃষি অফিস জানে অথচ উপজেলা পরিসংখ্যান অফিস এব্যপারে কোন যোগাযোগ বা সহযোগিতা চায়নি। পৌরসভার ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের সুপারভাইজার মো. মিনহাজ উদ্দিন বলেন কৃষক তার জমির সঠিক তথ্য অনেকাংশেই দেন না। তারা মনে করেন সঠিক তথ্য দিলে তাদের উপর অতিরিক্ত কর আরোপ করা হতে পারে ।. জনগণের মাঝে এই কৃষি শুমারী বিষয়ে সচেতনতা সৃস্টি করা হয়নি বললে জোনাল অফিসার মো ওয়াজেদ আলী খান জানান পর্যাপ্ত অর্থ না পাওয়া ও প্রচারে ব্যবহৃত পর্যাপ্ত পোষ্টার না পাওয়ার কারণে এ বিষয়ে কিছুটা ঘাটতি হয়েছে। এই অবস্থায় শুমারী শেষ হলে সঠিক তথ্য থেকে সরকার বঞ্চিত হবে বলে মনে করে সচেতন নাগরিকরা।