নিজস্ব প্রতিবেদকঃ টাঙ্গাইলের গোপালপুর নগদাশিমলা ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে ভিজিডি কার্ড চক্রের ২০১৯-২০ অর্থ বছরের ভিজিডি কার্ডের চাওল আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মাহিলা বিষায়ক কর্মকর্তাকে ফাকি দিয়ে ৮ টি ভিজিডি কার্ডের চাওল আত্মসাত করে ইউপি সচিব। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অফিযোগ দিয়েছে এলাকার পক্ষে মোঃ আজহারুল ইসলাম।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায় নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় অতিদরিদ্র্র, নিরীহ, কমর্মক্ষ মানুয়ের জন্য সরকার ০২ বছর মেয়াদী ভিজিডি কার্ড বরাদ্দ দিয়ে থাকে। প্রতিককার্ডে বিনা মূল্যে মাসিক ৩০ কেজি চাউল পায় কার্ডধারী। চলতি ২০১৯-২০ ভিজিডি চক্রের ৩ মাসের চাউল গত ০৯/০৪/২০১৯ ইং তারিখে একত্রে বিতরনের সময় দেখা যায় ইউপি সচিব আঃ কদ্দুস ভূয়া নাম ঠিকানা দিয়ে ৮ টি কার্ড তৈরি করেছেন। এই ৮ টি কার্ডে ৭২০ কেজি চাউল পরিবহন খরচের নাম কওে কালো বাজারে বিক্রি করেন ইউপি সচিব।আর এই ভূয়া কার্ডধারীরা হলেন- রানী বেগম, স্বামী- তারা মিয়া, গ্রাম- চতিল, কার্ড নং- ২৬৬। অজুফা বেগম, স্বামী- শাহেদ আলী, গ্রাম-চতিলা, কার্ড নং-২৬৭। মমতাজ আক্তার, স্বামী- মিলন, গ্রাম- চতিলা, কার্ড নং- ২৬৮। মর্জিনা বেগম, স্বামী অঃ হালিম, গ্রাম- বাইশকাইল, কার্ড নং-২৬৯। কল্পনা বেগম, স্বামী- ছেকান্দর আলী, গ্রাম- জামতলী, কার্ড নং- ২৭১। রতœা আক্তার, স্বামী- শহিদ আলী, গ্রাম- জামতলী, কার্ড নং- ২৭২। এ ব্যাপারে ইউপি সচিব আব্দুল কদ্দুস জানান আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা ভিত্তিহীন আমি এর যথাযথ প্র্রমান দেখাব।
এটাও চেক করতে পারেন
টাঙ্গাইলে জেলা বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি পালিত
নিজস্ব প্রতিবেদক :টাঙ্গাইলে শেখ হাসিনার বিচারের দাবীতে জেলা বিএনপির আয়োজনে দ্বিতীয় দিনেও অবস্থান কর্মসূচি ও …